কালের বিবর্তনে জয়া ভাদুরীর চুল এখন শুভ্রবেশ ধারণ করলেও সেই তরুনকাল থেকে তার চুল হাটু অব্দি প্রায়।
‘বাহো চলে আও’ থেকে শুরু করে ‘কাভি খুশি কাভি গাম’ পর্যন্ত ঢেউ খেলানো চুলের আবহ মেটেনি একটুও।
কিছুদিন আগে জানা গেল এই দীঘল চুলের রহস্য।
বাঙালি পরিবারের মেয়ে জয়া সেই ছোটবেলা থেকেই নারিকেল তেলের সাথে মেথি আর মিষ্টি নিম বা কারিপাতা মিশিয়ে ফুটিয়ে ঠাণ্ডা করে নেন। এরপর কাঁচের বোতলে সংরক্ষণ করে চুল ধোয়ার আগে একেবারে ভালোমেত করে চুলের আগা থেকে গোড়ায় মেখে রাখেন। অন্তত তিরিশি মিনিট। মেয়ে শ্বেতা বচ্চন তো বড় হলেন বটেই , এর পর তার নাতনি নাভ্যা নাভেলি নন্দাও বড় হয়ে গেছেন – কিন্তু জয়ার এই অভ্যাস কেটে যায়নি।
আর এই তথ্য দিলেন নাভ্যারই একটি পডকাস্ট শোতে। যেখানে শ্বেতা ও নাভ্যা দুজনেই উপস্থিত থাকেন জয়ার সাথে। জয়া ভাদুরীও ঐ শোতে নিজের মত করে মন খূলে অনেক কথাই বলেন।