Chitralee will take you closer to the world of entertainment.
Chitralee will take you closer to the world of entertainment.
সোমবার, ডিসেম্বর ২৩, ২০২৪

থ্রিডি প্রযুক্তিতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা!

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা | ছবি: ফেসবুক

আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবন বৃত্তান্ত নিয়ে অনেক বায়োপিক হয়েছে। বিভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি থেকে শ্যাম বেনেগালের মত পরিচালকরা ফুটিয়ে তুলতে চেষ্টা করেছেন মুক্তিযুদ্ধ সময়কালীন বঙ্গবন্ধুর তাৎপর্য। কখনও সিনেমায় আবার কখনও অ্যানিমেশন ফর্মে আমরা জানতে পেরেছি আমাদের জাতির পিতার গল্প।

সেখানে প্রতিটা গল্পই কিন্তু শেষ হয়েছে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের কালোরাতের হৃদয়বিদারক ঘটনা দিয়ে। সত্যিই কি তাই? না, বরং জাতির পিতার উপহার আমাদের বাংলা ভাষা ও নবজাতক বাংলাদেশের মূল পথচলার শুরুটা কিন্তু ১৯৭৫-এর পর থেকেই।

আমাদের জাতির পিতার জ্যেষ্ঠ কন্যা, জননেত্রী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পথচলা নিয়ে খুব কমই কথা হয়েছে। কিভাবে তিনি একটি যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশকে নিজের সন্তানের মত আঁকড়ে ধরে উন্নয়নশীল দেশে রূপান্তরিত করেছেন। তার একার লড়াইটা কেমন ছিল?

এই প্রশ্নের কিছু উত্তর পাওয়া গিয়েছিলো ২০১৮ সালে। সেই বছর মুক্তিপ্রাপ্ত ‘হাসিনা: আ ডটারস টেল’ সিনেমার কথা আমরা কম-বেশি সবাই জানি।

এবার আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মুক্তিযুদ্ধ পরবর্তীকালীন সেই ঘটনা গুলোকে আবার পর্দায় আনতে যাচ্ছেন নির্মাতা রাতুল বিশ্বাস। সাধারণ সিনেমা নয়, থ্রিডি অ্যানিমেশনে দেখানো হবে হাসু থেকে প্রধানমন্ত্রী হয়ে ওঠার গল্প।

প্রায় তিন ঘণ্টা ব্যাপ্তির ‘হাসিনা: দি আনটোল্ড স্টোরি’ সিনেমার গল্পে মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় থেকে ২০৪১ সাল পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রীর পরিকল্পনা গুলোকে ফুটিয়ে তোলা হবে। আইসিটি বিভাগের তত্ত্বাবধানে সিনেমাটি নির্মিত হবে নাল স্টেশন স্টুডিও থেকে।

সিনেমাটি নির্মাণে আইসিটি বিভাগের সর্বোচ্চ সহায়তা করার কথাও নিশ্চিত করেছেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। সিনেমার ঘটনা গুলো হয়তো অনেকের জানা, কিন্তু যথাযথ ভিজ্যুয়ালটা পর্দায় ফুটিয়ে তোলার অভাবটাকেই পূর্ণ করতে চান নির্মাতা।

‘হাসিনা: দি আনটোল্ড স্টোরি’র চিত্রনাট্যকে বাস্তব রুপ, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সাথে সাক্ষাতের পর চূড়ান্ত করা হবে বলেও জানিয়েছেন নির্মাতা। কারণ তিনিই সবচেয়ে ভালো জানেন, সেই সময়ে কী ঘটেছিল, কীভাবে ঘটেছিল, কেমন ছিল তার মানসিক অবস্থা।

বাংলা, হিন্দি ও ইংরেজি ভাষায় ডাবিং করার পাশাপাশি, উন্নতমানের টেকনোলজি দিয়ে সিনেমাটি নির্মিত হচ্ছে বলে জানান রাতুল। সব ঠিক থাকলে ২০২৫ সালে প্রেক্ষাগৃহে সিনেমাটি মুক্তি দিতে চান আনটোল্ড স্টোরি টিম।

লেখা: নূফসাত নাদ্বরুন

Share this article
Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Read next

৩৬-২৪-৩৬: বিনোদন নাকি বাস্তবতার গল্প?

তথাকথিত সমাজে বর্তমানে একটা মেয়ে সুন্দর হয়ে ওঠে তার শরীরের গঠনে। আর নারীর শরীরের সেই পার্ফেক্ট গঠনের নির্দিষ্ট…
0
Share