১২ জুন তথ্য মন্ত্রনালয় থেকে প্রকাশিত হয়েছে সরকারি অনুদান প্রাপ্তদের নামের তালিকা। কারা পেলেন এবারের সরকারি অনুদান?
তথ্য মন্ত্রনালয়ের প্রকাশিত প্রজ্ঞাপনে ২০টি পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ও ৬টি স্বল্পদৈর্ঘ্য সিনেমার নাম উল্লেখ করা হয়েছে। পূর্ণদৈর্ঘ্য সিনেমার মধ্যে ১৬টি সিনেমার প্রতিটি অনুদান হিসেবে পাচ্ছে ৭৫ লাখ টাকা করে, আর বাকি ৪টি চলচ্চিত্রকে দেয়া হয়েছে ৫০ লাখ টাকা করে।
মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক শাখায় অনুদান পেয়েছে:
- পরিচালক ও প্রযোজক সাজেদুল ইসলামের ‘পাকিস্তানে বন্দিজীবন’।
- পরিচালক ও প্রযোজক রাকিবুল হাসানের ‘ছোঁয়া’।
শিশুতোষ শাখায়:
- নির্মাতা রাইদ মোরশেদ ‘অদ–ভুত’।
- নির্মাতা নিয়ামুল মুক্তার ‘চলনবিলের মানিক’।
প্রামাণ্যচিত্র শাখায় অনুদান পেয়েছে:
- ‘নো ম্যাডস অব দ্য নর্থ’, পরিচালক ও প্রযোজক পিপলু আর খান।
- ‘কালের যাত্রা’ সিনেমা যার প্রযোজক ও পরিচালক হিসেবে রয়েছেন রাসেল রানা দোজা।
সাধারণ শাখায় অনুদান পেয়েছে:
- প্রযোজক ও পরিচালক মির্জা শবনব ফেরদৌসীর ‘মিহিন গাথা’।
- প্রযোজক ও পরিচালক জাহাঙ্গীর হোসেন বাবরের ‘ঠিকানা’।
- প্রযোজক ফজলে হাসান শিশির, পরিচালক রবিউল আলম রবির ‘সুরাইয়া’।
- প্রযোজক ও পরিচালক গোলাম মোস্তফার ‘জয়া’।
- প্রযোজক পিংকি আক্তার, পরিচালক সঞ্জয় সমাদ্দারের ‘লোভ’।
- প্রযোজক ও পরিচালক এন রাশেদ চৌধুরী ‘সখী রঙ্গমালা’।
- প্রযোজক শেলী কাদের, পরিচালক নারগিস আক্তারের ‘জাত’।
- প্রযাজক সুমন পারভেজ, পরিচালক জেড এম মোস্তাফিজুর রহমান বাবুর ‘ময়নার চার’।
- প্রযোজক ও পরিচালক ইব্রাহীম খলিল মিশুকের ‘কালবেলা’।
- প্রযোজক মনোজ প্রামাণিক, পরিচালক ইকবাল হাসান খানের ‘সোয়ানা’।
- প্রযোজক ও পরিচালক গীতালি হাসানের ‘আজিরন’।
- প্রযোজক মো. নিজাম উদ্দিন ও পরিচালক, আরিফ সিদ্দিকীর ‘পোস্টমর্টেম’।
- প্রযোজক নূর মনির, পরিচালক নাসরুল্লাহ মানসুরের ‘হা ঘরে’।
- প্রযোজক ও পরিচালক দেওয়ান নজরুলের ‘মুক্তিযুদ্ধের চেতনা’ ।
৬টি স্বল্পদৈর্ঘ্য সিনেমাই অনুদান পাচ্ছে ২০ লাখ টাকা করে।
মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক শাখায় অনুদান পেয়েছে:
- প্রযোজক ও পরিচালক মঈন উদ্দিন পাঠানের ‘অপরাজিত ৭১’।
- প্রযোজক ও পরিচালক মো. আবদুল খালেকের ‘জলদাসী’।
শিশুতোষ শাখায় অনুদান পেয়েছে:
- প্রযোজক ও পরিচালক সামির আহমেদের ‘ডালিমকুমার ও তালপুকুরের কিচ্ছা’ ।
সাধারণ শাখায় অনুদান পেয়েছে তিনটি সিনেমা।
- জুয়েইরাযাহ মউয়ের ‘মৌতালি পিঠার ঘ্রাণ’।
- এস এম কামরুল আহসানের ‘ফিনিক্স পাখি’।
- মোহাম্মদ মামুন ছোবহানীর ‘আবু ইব্রাহিমের মৃত্যু’।