Chitralee will take you closer to the world of entertainment.
Chitralee will take you closer to the world of entertainment.
রবিবার, মে ৪, ২০২৫

নেইমারের থেকে ‘বিশেষ উপহার’ পেলেন পলাশ!  

ব্রাজিলিয়ান ফুটবল তারকা নেইমার ও তার ইনস্টিটিউটের কাছ থেকে বিশেষ উপহার পেলেন ছোটপর্দার অভিনেতা জিয়াউল হক পলাশ। একটি ভিনটেজ পানির বোতল সদৃশ বস্তু ও একটি জার্সি। উপহারটি পলাশের হাতে পৌঁছে দিয়েছেন নেইমারের পারিবারিক বন্ধু প্রবাসী বাংলাদেশি ও সামাজিক সংগঠক রবিন মিয়া।

রবিন মিয়া নেইমারের ঘনিষ্ঠজন হিসেবে পরিচিত। নেইমারের সঙ্গে নানা ইভেন্টে তাকে দেখা যায়। সেই রবিন ‘সেলিব্রিটি ক্রিকেট’ খেলতে এখন ঢাকায়। আর ঢাকায় ফিরেই তাকে দেখা গেলো পলাশের হাতে তুলে দিলেন বিশেষ উপহার! যেটি নিয়ে আবার একটি ভিডিও পোস্টও করেছেন পলাশ।  

ভিডিওতে দেখা যায়, পলাশের হাতে একটি ভিনটেজ পানির বোতল সদৃশ বস্তু। তিনি এটি নিয়ে বলছিলেন, এটি একটি বিশেষ উপহার, যেটা পেয়েছি একজন স্পেশাল মানুষের কাছ থেকে! এসময় পানির সেই বোতলটি রবিন মিয়ার হাতে তুলে দিয়ে এটির বিশেষত্ব বর্ণনা করতে বলেন পলাশ। রবিন মিয়া বোতলটি হাতে নিয়ে বলেন, এটি মূলত জুনিয়র নেইমার ইনস্টিটিউটের, ঢাকায় বিশেষ মানুষের জন্য তিনি এটি ব্রাজিল থেকে এনেছেন। এসময় রবিন বলেন, “পলাশ এই বিশেষ উপহারটি ডিজার্ভ করে। কারণ সে হলো ডাইহার্ট ব্রাজিল ও নেইমারের সমর্থক।”

বিশেষ এই উপহারটি পলাশকে দিয়ে রবিন আরো বলেন, ‘আল্লাহ যদি চায়, তাহলে ভবিষ্যতে কোনো ইভেন্টে পলাশকে নেইমারের কাছে নিয়ে যাবো। জিয়াউল হক পলাশ বলেন, আমি নিজেও ফাউন্ডেশন নিয়ে কাজ করি, এটি রবিন ভাই আগে থেকেই জানতেন। তার মাধ্যমেই নেইমার বিষয়টি জানতে পেরে খুশি হয়েছেন। তার ফাউন্ডেশন হাজার হাজার বাচ্চাদের নিয়ে কাজ করে। ওই বোতলের উপরে যে কাজগুলো- সব ওই বাচ্চাদের করা। এটা খুবই স্পেশাল।

রবিনের মাধ্যমে তিনি শুনেছেন যে আমি ব্রাজিল ও তার খুব ভক্ত, তার উপর আমি নিজেও একটা ফাউন্ডেশন চালাই- সব মিলিয়ে এই স্পেশাল উপহারটি আমি পেয়েছি। নেইমার জুনিয়র ইনস্টিটিউট ব্রাজিলে সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের জন্য শিক্ষা, স্বাস্থ্য এবং ক্রীড়াভিত্তিক উন্নয়নমূলক কাজ করে থাকে। আন্তর্জাতিকভাবে তারা বিভিন্ন সমাজসেবামূলক কার্যক্রমে অংশ নেয়। আর এই প্রতিষ্ঠানগুলোর ব্যবস্থাপনার সাথে জড়িত বাংলাদেশি যুবক রবিন মিয়া।

Share this article
Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Read next
Exit mobile version