Chitralee will take you closer to the world of entertainment.
Chitralee will take you closer to the world of entertainment.
রবিবার, নভেম্বর ২৪, ২০২৪

নুহাশের সিনেমার জন্য বরাদ্দকৃত অর্থ বাতিল!

নির্মাতা নুহাশ হুমায়ূন | ছবি: ফেসবুক

নির্মাতা নুহাশ হুমায়ূনের ‘মুভিং বাংলাদেশ’ সিনেমার জন্য তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় ঘোষিত ৫০ লাখ টাকার বরাদ্দ বাতিল করেছে মন্ত্রণালয়টি।

তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি বিভাগের অধীন সংস্থা বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের (বিসিসি) উদ্ভাবন ও উদ্যোক্তা উন্নয়ন একাডেমি প্রতিষ্ঠাকরণ প্রকল্পের পরিচালক মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন, ‘মন্ত্রণালয়ের ডিপিপিতে (ডিজিটাল প্রোডাকশন পার্টনারশিপ) মুভিং বাংলাদেশ নামে সিনেমার জন্য ৫০ লাখ টাকা বরাদ্দ ছিল। এই মুহূর্তে প্রকল্প থেকে এই সিনেমাটি নির্মাণের ইচ্ছা নাই। আর সিনেমা বানানো তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের কাজও না। তাই আপাতত সিনেমায় বিনিয়োগের পদক্ষেপ থেকে সরে আসা হয়েছে।’

তথ্য মন্ত্রণালয়ের অর্থ বরাদ্দ বাতিল প্রসঙ্গে প্রযোজক আরিফুর রহমান জানিয়েছেন, ‘একটা সিনেমা নিয়ে আমাদের তিন থেকে পাঁচ বছর সময়ের মধ্যে দিয়ে যেতে হয়। দীর্ঘ এই সময়ে প্রযোজকের কাজ ফান্ড রাইজ করা। অনেক সময় লাগার কারণে অনেক লগ্নিকারী আসছে–যাচ্ছে। আমরাও অনেক সময় লগ্নিকারী ফেরত দিই। দেরি হওয়ায় অনেকে অপেক্ষা করতে চায় না, ফেরত যায়। এখন মুভিং বাংলাদেশ বানানোর জন্য যে ধরনের অর্থ দরকার, সেখানে ৫০ লাখ টাকা খুবই ছোট অ্যামাউন্ট। এটি সিনেমা নির্মাণে বাধা হবে না।’

‘মুভিং বাংলাদেশ’ সিনেমার পোস্টার | ছবি: ফেসবুক

নির্মাতা আরও জানান, ‘সিনেমাটি ইতিমধ্যে বড় তহবিল পেয়েছে। দেশের আরও লগ্নিকারী যুক্ত রয়েছেন। এখনো অনেক প্রযোজক সিনেমার সঙ্গে যুক্ত হতে চান। দেশ-বিদেশের প্রযোজকেরা সিনেমাটির সঙ্গে এখনো যুক্ত হতে চান। কারণ, আমাদের সিনেমাটি দর্শক গ্রহণ করবে। এই প্রজেক্ট থেকে আমরা নিশ্চিন্তে টাকা তুলে আনতে পারব। বরং যারা সিনেমাটি থেকে সরে যাবে, তারাই লস করবে। এই সিনেমার ভ্যালু বুঝতে হবে। বুঝতে হবে এর সঙ্গে কারা জড়িত। তাদের ব্যাকগ্রাউন্ড কী। সেখানে কে চলে গেল, সেটা নিয়ে ভাবনার কিছু নাই।’

শুধু বাংলাদেশ নয়, তাইওয়ানের তাইপে ফিল্ম কমিশনের পক্ষ থেকে ৮৯ হাজার ৮০০ ডলারের তহবিল পাওয়ার পর নজরে আসে নুহাশ হুমায়ূনের ‘মুভিং বাংলাদেশ’। কারণ বাংলাদেশী মুদ্রায় তাইওয়ানের সেই তহবিলের মুল্য ছিল ১ কোটি ৭ লাখ টাকার বেশি।

শুধু তাই নয়, সিনেমাটি সিনক্রাফ্ট ফিল্ম ফান্ড, টোকিও গ্রান্ট ফাইনান্সিং মার্কেট, কান উৎসবের মার্শে দ্যু ফিল্ম বাজার, লোকার্নো চলচ্চিত্র উৎসব ও ভারতের ফিল্ম বাজার থেকে নানা সহযোগিতা পেয়েছিল।

Share this article
Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Read next

ফের মা হচ্ছেন সানা খান

ভক্তদের দারুণ এক সুখবর দিলেন ইসলাম ধর্মের পথে চলার জন্য বলিউড ত্যাগ করা সানা খান। প্রথম সন্তান জন্মের দেড় বছরের…

চলে গেলেন ‘লাল পাহাড়ির দ্যাশে যা’ গানের স্রষ্টা

২২ নভেম্বর দিবাগত রাতে হৃদ্‌যন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন ‘লাল পাহাড়ির দেশে যা’ গানের…
Exit mobile version