সন্তান হারানোর বেদনা গানের মাধ্যমে প্রকাশ করতে চেয়েছিলেন বিয়ন্সে। ২০১০ সালে মিসক্যারেজ হয় মার্কিন এ সঙ্গীত শিল্পীর।
নিজের গর্ভপাত নিয়ে ২০১৩ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি এইচবিও-তে মুক্তিপ্রাপ্ত ডকুমেন্টারি ‘লাইফ ইজ বাট এ ড্রিম’-ডকুমেন্টারিতে কথা বলেন তিনি।
বিয়ন্সের বলেন, নিজের সন্তান হারানোর শোক কাটিয়ে উঠার জন্য শিল্পের আশ্রয় নিয়েছিলেন তিনি। গর্ভপাতের বেদনাকে গানের মাধ্যমে প্রকাশ করতে চেয়েছিলেন তিনি। গায়িকার মতে, মিসক্যারেজের উপর গান লেখাটা এক সময় থেরাপির মত কাজ করেছিল তার জন্য।
কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্যি বিয়ন্সের ‘হার্টবিট’ নামক সেই গানটি কখনও মুক্তি পায়নি।
বিয়ন্সের গর্ভপাতের কথা তার অনুরাগীরা শুনতে না পেলেও ২০১২ সালে জে জেডের প্রকাশিত গান ‘গ্লোরি’-তে তারকা দম্পতির সন্তান হারানোর বেদনা পরোক্ষভাবে অনুভব করতে পেরছিল তাদের ভক্তকুল ।
৪১ বছর বয়সী মার্কিন এ তারকা এখন তিন সন্তানের জননী। ‘রেনেসাঁ ওয়ার্ল্ড ট্যুর’ নিয়ে কিছু সময় ধরেই বিশ্ব কাঁপিয়ে বেড়াচ্ছেন তিনি।