শুক্রবার সকাল ১১টায় ‘জাগো বাহে কোনঠে সবাই’ শ্লোগানে সংসদ ভবনের সামনে এক হয় শিল্পীদের অনেকেই।
তাদের আহ্বান ছিল এমন, “থিয়েটার, আবৃত্তি, নাচ, গান, চিত্রশিল্প, মূকাভিনয়, এবং সংস্কৃতির সব শাখার বন্ধুদের জন্য হাঁক ‘জাগো বাহে কোনঠে সবাই?’ শুক্রবার ১৯ জুলাই সকাল ১১টায় সংসদ ভবনের সামনে বুক টানটান করে দাঁড়াবো আমরা। সা’ঈ’দের মত। আমরা মানে, আপনি, আমি এবং সকলে। সংস্কৃতিকর্মীদের আসবার আহ্বান জানাচ্ছি। কালো টি-শার্ট পরে চলে আসুন। পারলে লিখে আনুন ‘আমিই সা’ঈ’দ’, ‘গণতন্ত্র মুক্তি পাক’। চলুন হাত ধরি এবং শিক্ষার্থীদের জানাই যে আমরা সবাই মরে যাইনি। আমাদের নিজেদের অবস্থানও পরিষ্কার করি। শিক্ষার্থী হ’ত্যা’কাণ্ডের বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলি। সময় মানুষকে মনে রাখে। সময়ের ডাক শুনতে হয়। না হলে নিজেকে ক্ষমা করা যাবে না।”
অভিনয়শিল্পী মনোয়ার, লেখক রাসেল মাহমুদসহ অনেকেই একযোগে এই পোস্ট করেন বৃহস্পতিবার ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউটের আগেই।
শুক্রবার সকালে প্রশাসনের অনুমতি সাপেক্ষে ঘণ্টা খানেক থাকেন শিল্পীরা। উপস্থিত ছিলেন নাজনীন জাহান চুমকি, ইমতিয়াজ বর্ষণ, কৃষ্ণেন্দু চট্টোপাধ্যায়, শঙ্খ দাসগুপ্ত, সাফা কবির, সাবরিনা আইরিন, খাইরুল বাশারসহ অনেকেই। লেখক, কবি নির্বিশেষে রক হয়েছিলেন সবাই। সামিও শীশ, আলতাফ শাহনেওয়াজ যোগ দিয়েছিলেন।